একজন নারী বা পুরুষের সাবালিকা হওয়ার সাথে সাথে যৌন উত্তেজনা শুরু হয়। এটা সবাই জানে। আমাদের আজকে এই গুরুত্বপূর্ণ পোস্টটির মাধ্যমে আপনি সব কিছু জানতে পারবেন।
স্বপ্নদোষ কেবলমাত্র একজন নারী বা পুরুষের ঘুমের মধ্যে যৌনাঙ্গ দিয়ে বীর্যপাত হয়ে থাকে। সাধারনতো উঠতি বয়সের মাঝে থেকেই স্বপ্ন দোষ দেখা যায়। ১৪ বছর থেকে শুরু হয় স্বপ্ন দোষ।
১৫ থেকে ২০ বছর ছেলে-মেয়েদের প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার প্রাথমিক বছরগুলোতে স্বপ্নদোষ বেশি দেখা যায়। তবে বয়ঃসন্ধিকাল অর্থাৎ সাবালিকা হওয়ার পরে যেকোনো সময় স্বপ্নদোষ হতে পারে। যদিও এটা স্বাভাবিক ঘটনা তবুও স্বপ্নদোষের কারণে যেকোন পুরুষের মানসিক ও শারিরীক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। কিশোর বয়সে দেহের হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এই স্বপ্নদোষ বেশি হয়৷ ৩০ বছরের পরেও এই সমস্যা থেকেই যায়। যেসব বিবাহিত পুরুষ অনেকদিন যাবৎ শারিরীক মিলন করেন না এবং সেই ব্যক্তি অতিরিক্ত যৌনচিন্তা করলেই কেবল তার স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে।
তবে স্বপ্ন দোষ হলে ভয় পাবার কিছু নেই , এই স্বপ্ন দোষ কম-বেশি হয়েই থাকে। সাধারনতো মাসে ২/ ১ বার হওয়া ভালো বলে জানিয়েছেন বিশেজ্ঞরা। আর মাসে যদি ৭-১০ বার হয়, তাহলে শরিরের জন্য সমস্যা হয়ে দাড়াবে। এর জন্য আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। তবে মাসে ২-৩ বার হলে সমস্যা নেই।
আর স্বপ্নদোষ মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের সবচেয়ে বেশি হয়। প্রায় পুুরুষের স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে।
তবে ইসলামিক জীবন যাপন করে চললে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। নামাজ পরে পবিত্র থাকবেন। এবং রাতে ঘুমানোর আগে দোয়া জিকির করে ঘুমাবেন।