মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। মধুর উপকারিতা ;যৌন দুর্বলতা , হৃদরোগ প্রতিরোধ করে , রক্তনালি প্রসারণের , রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ,দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি ,অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে , রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায় , গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে ,ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি , শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে , গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে , মাথা ব্যথা দূর করে, মধু খাওয়ার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে শরীর হয়ে উঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।
পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু ,ছোলা ও কিসমিস মিশিয়ে খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।
মধু খুব ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।
মধুতে যে শর্করা থাকে, তা সহজেই হজম হয়। কারণ, মধুতে যে ডেক্সট্রিন থাকে, তা সরাসরি রক্তে প্রবেশ করে এবং তাৎক্ষণিকভাবে ক্রিয়া করে। পেটরোগা মানুষের জন্য মধু বিশেষ উপকার করে থাকে।
মধু পাকস্থলীর জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। মধু ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, এগুলো দূর করা সম্ভব।
শীতের সময়ে ঠান্ডায় মধু শরীরকে গরম রাখে। দুই চামচ মধু, এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর গরম থাকে এবং ভালো থাকে।
ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়। ডায়াবেটিস থাকলে বেশি মধু খাওয়া যাবে না মধু খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি হবে।
মধুতে নেই কোনো চর্বি। পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে। মধু অনেক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি।
মধু শরীরে অনেক রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায় মধুর উপকারিতা অনেক।শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করতে পারে।মধুতে আছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী ও অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করতে পারে।